পাকিস্তানের পত্রিকায় বাংলাদেশের সক্ষমতার চিত্র
জাগ্রত জয়পুরহাট
প্রকাশিত: ৩ জুন ২০২২

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার যাত্রীরা বাংলাবাজার-শিমুলিয়া রুটে ফেরি দিয়ে পদ্মা নদী পার হয়। দীর্ঘ যানজটে ভোগান্তিতে পড়তে হয় যাত্রী ও চালকদের। তবে এই নদীতে সেতু চালু হলে, এটি হবে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সেতু এবং সড়ক চলাচলের জন্য প্রথম নির্দিষ্ট নদী পারাপার। দ্বি-স্তরের ইস্পাত ট্রাস সেতুটির উপরের স্তরে একটি চার লেনের মহাসড়ক এবং নীচের স্তরে একটি একক-ট্র্যাক রেলপথ থাকবে।
পাকিস্তানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশ্লেষক ড. মালিকা-ই-আবিদা খাত্তাক সে দেশের সর্বাধিক প্রচারিত ‘ডেইলি টাইমস’ পত্রিকার এক নিবন্ধে বৃহস্পতিবার লিখেছেন, বাংলাদেশের বহুল প্রত্যাশিত পদ্মাসেতু একটি স্বপ্নের প্রকল্প। এ মাসের ২৫ জুন উদ্বোধন হতে যাচ্ছে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল ১০ টায় দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সেতুটি উদ্বোধন করবেন।
দক্ষিণাঞ্চলের লাখো মানুষের স্বপ্নের পদ্মাসেতু এ মাসে উদ্বোধন হলে মানুষের দুর্ভোগের অবসান হবে। মুন্সীগঞ্জের মাওয়া পয়েন্ট এবং শরীয়তপুরের জাজিরা পয়েন্টের সঙ্গে সংযোগকারী বাংলাদেশের একটি স্বপ্নের প্রকল্প পদ্মা বহুমুখী সেতু, যা যাত্রী ও মালবাহী যানবাহনের জন্য যাত্রা সহজ করবে এবং ধীরে ধীরে দেশের জিডিপি ১.৩-২ শতাংশ বাড়িয়ে দেবে।
পদ্মাসেতু যেটির নকশা করা হয়েছে দ্বি-স্তর বিশিষ্ট স্টিল-ট্রাস কম্পোজিট কিপিং রোডের ওপরে এবং নীচে রেলপথটি বিশ্বের গভীরতম ভিত্তি সেতু। ২৫ জুন পূর্ব দিকে পদ্মাসেতু উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নদীর অপর পারে একটি বিশাল জনসভায় ভাষণ দেবেন। যা ২০১৮ সালের পর দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে তার প্রথম জনসাধারণের সামনে উপস্থিতি।
ড. মালিকা বলেছেন, দেশের উন্নয়নের মূর্তিমান প্রতীক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মাসেতুর মতো বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে আত্মবিশ্বাস ও দূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছেন। বিশাল প্রতিবন্ধকতার পথে তাকে হাঁটতে হয়েছে; কিন্তু তিনি তার গন্তব্যে ঠিকই পৌঁছেছেন। সেতুর নির্মাণের সময় যে ষড়যন্ত্র ছড়িয়ে পড়েছিল তিনি তা দৃঢ়তার সঙ্গে মোকাবিলা করে সত্য প্রতিষ্ঠা করেছেন।
তিনি বলেন, পদ্মাসেতু শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বের স্বাক্ষর বহন করে। শেখ হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশের সক্ষমতা আরো একবার জানার সুযোগ পেল বিশ্ব। বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যারা বারবার তাদের সক্ষমতা দেখিয়েছে।
পদ্মাসেতুর কাজ প্রায় শেষের দিকে। বিশ্ব ব্যাংক দুর্নীতির মিথ্যা অভিযোগে প্রতিশ্রুতি প্রত্যাহার করে এবং অন্যান্য দাতারা তা অনুসরণ করে। তখন পদ্মাসেতুর ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে এবং পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। বিশ্বব্যাংক ও দাতারা মুখ ফিরিয়ে নেয়। তখন সমালোচকরা হাসতে হাসতে ফেটে পড়েন। শেখ হাসিনার পক্ষে পদ্মাসেতু করা সম্ভব হবে না বলে বিরূপ মন্তব্যের ঝড় তুলেছিল ষড়যন্ত্রকারীরা।
বিশ্বব্যাংক একটি মিথ্যা দুর্নীতির অভিযোগ এনে এক ব্যক্তির যোগসাজশে বোর্ড সভা না করে সেতু নির্মাণে অর্থায়ন বন্ধ করে দেয়, যা পরবর্তীতে ভিত্তিহীন প্রমাণিত হয়। পদ্মাসেতুতে ঘুষ কেলেঙ্কারির কোনও প্রমাণ পায়নি কানাডার আদালত।
তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করতে হয়। এটি ছিল পদ্মাসেতু নির্মাণের শুরুর চিত্র। কিন্তু নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার পর বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে সরকার। নদী শাসন এবং পাইলিংয়ের ক্ষেত্রে সাহসী এবং যুগান্তকারী প্রকৌশল দক্ষতা প্রয়োজন ছিল। একই সময়ে নির্মাণ ব্যয় বাড়তে থাকে।
ড. মালিকা আরো বলেন, করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু হলেও সেতুর নির্মাণ কাজ পুরোদমে চলছিল। শেখ হাসিনার অদম্য ইচ্ছা শক্তির কারণে সেতুর কাজ একদিনের জন্যও বন্ধ হয়নি। করোনা মোকাবিলায় পদ্মাসেতুর কাজ এগিয়েছে। সবাই যখন দেখলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সেতুর কাজ এগিয়ে যাচ্ছে তখন কিছু অসাধু ও ষড়যন্ত্রকারী গুজব ছড়াতে থাকে।
গুজব ছড়ানো হয়েছিল, সেতু তৈরি করতে মানুষের মাথা লাগবে। সরকারও দক্ষতার সঙ্গে তা মোকাবিলা করেছে। শেখ হাসিনার অদম্য ইচ্ছা শক্তিতে শুধু পদ্মাসেতুই নয়, মেট্রোরেল ও দেশের বৃহত্তম টানেলের কাজও প্রায় শেষের দিকে। সেগুলো এ বছর জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। একই সঙ্গে অনেক মেগা প্রকল্পের কাজ চলছে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ি প্রকল্প, যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু রেল সেতু নির্মাণ, পায়রা সমুদ্র বন্দর নির্মাণ, বঙ্গবন্ধু শিল্প নগরী নির্মাণসহ অনেক প্রকল্প উল্লেখযোগ্য। তবে পদ্মাসেতু নির্মাণ ছিল সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং। পদ্মাসেতু শুধু একটি সেতু নয়; এটা দেশের একটি বড় সম্পদ।
পদ্মাসেতু বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মিত একটি বহুমুখী সড়ক ও রেল সেতু। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল উত্তর-পূর্ব অংশের সঙ্গে যুক্ত হবে। ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ১৮.১০ মিটার চওড়া সেতুটির নির্মাণ কাজ ৭ ডিসেম্বর, ২০১৪ তারিখে শুরু হয়।
আজ পদ্মাসেতু দৃশ্যমান। গর্বের সেতু আজ দাঁড়িয়ে আছে। নিজস্ব অর্থে পদ্মাসেতু নির্মাণের ফলে বিশ্বে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা ও ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর একটি সাহসী সিদ্ধান্ত তাকে একজন আত্মবিশ্বাসী, দৃঢ়প্রতিজ্ঞ সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। অর্থনৈতিক অগ্রগতি, ক্রমাগত জিডিপি প্রবৃদ্ধি এবং বিভিন্ন সামাজিক সূচকে বাংলাদেশের অবস্থানের উন্নতি আজ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। এই সেতুর জন্য প্রধানমন্ত্রী যে ত্যাগ স্বীকার করেছেন, পদ্মাসেতু প্রকল্প বাস্তবায়নের সাফল্য সেই ত্যাগকে যৌক্তিক প্রমাণ করেছে।
পদ্মাসেতুর প্রাথমিকভাবে নির্মাণ খরচ কম ছিল। কিন্তু পরে এটি কয়েক পয়েন্ট বৃদ্ধি করে ৩.৮৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়ায়। নির্মাণ সময় এবং নির্মাণ খরচ উভয় বৃদ্ধি, যদিও নির্মাণ ব্যয় নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন মতামত রয়েছে। তবে সবচেয়ে আশাব্যঞ্জক বিষয় হল সেতুটি সম্পূর্ণ হয়েছে এবং জুন মাসে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হবে।
সেতুটি রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি এবং সামাজিক ঘটনার সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত। সেতুটি নির্মাণ বাংলাদেশের জন্য একটি বড় রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ ছিল। সেতুটি চালু হলে দেশের অর্থনীতি চাঙা হবে। দেশের অর্থনীতির কাঠামো বদলে যাবে।
কৃষির ব্যাপক উন্নয়ন হবে। সেতুটি দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে রাজধানীতে কৃষিপণ্য পরিবহনে একটি যুগান্তকারী অধ্যায় তৈরি করবে। কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ভালো দাম পাবে। পদ্মাসেতুকে কেন্দ্র করে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ব্যাপক শিল্পায়ন ঘটবে।
পদ্মাসেতু হয়ে উঠতে পারে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের একটি অংশ। যোগাযোগ ও পরিবহন ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটবে। সেতুটির মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন হবে। সেতুটির জন্য দেশের মুন্সীগঞ্জ ও শরীয়তপুর সেকশনে একটি ৬ লেনের এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে যা খুবই নজরকাড়া ও চিত্তাকর্ষক।
সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রাখবে এই সেতু। এই সেতুর চারপাশে গড়ে তোলা হবে রিসোর্ট, হোটেল ও রেস্তোরাঁ। যেখানে বাঙালি খাবার পরিবেশন করা হবে, যা বিদেশিদের কাছে বাঙালি সংস্কৃতিকে আরো পরিচিত করে তুলবে। পদ্মাসেতু দেশের জিডিপি বাড়াবে এবং মাথাপিছু আয়ও বাড়াবে। এই সেতু দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে রেল যোগাযোগ আরো মজবুত করবে। মানুষ ঢাকা থেকে স্বল্প সময়ে স্বাচ্ছন্দ্যে যাতায়াত করতে পারবে।
সেতুকে ঘিরে গড়ে উঠবে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার মান বহুগুণ বেড়ে যাবে।
পদ্মাসেতুর নাম উচ্চারণ করলে শেখ হাসিনার নাম উচ্চারণ করতে হবে। শেখ হাসিনার নাম এবং পদ্মাসেতু একে অপরের পরিপূরক। তাদের আলাদা করার কোনো সুযোগ নেই। পদ্মাসেতুর নাম শেখ হাসিনার নামে না হলেও প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম জানবে শেখ হাসিনার কারণেই এই সেতু সম্ভব হয়েছে।
শেখ হাসিনা পদ্মাসেতু নির্মাণের বড় চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে জয়ী হয়েছেন। বাংলাদেশ এরই মধ্যে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে। পদ্মাসেতু দেশকে দ্রুত সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যাবে। বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যেতে এই সেতু অনন্য ভূমিকা রাখবে।
বহুল প্রতীক্ষিত পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল যা আগামী ২৫ জুন যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করার মাধ্যমে প্রমাণিত হবে। বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে এবং জাতির আস্থাকেও ত্বরান্বিত করেছে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে এবং জাতির আস্থাকেও ত্বরান্বিত করেছে।

- কালাইয়ে মসলার বাজার সরগরম
- সচিব হলেন তিন কর্মকর্তা
- পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল চালু হচ্ছে এ মাসেই
- নতুন ২৭১৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত
- কর্মী হিসেবে মালয়েশিয়া যেতে সর্বোচ্চ খরচ ৭৯ হাজার টাকা
- পদ্মা সেতুর আদলে হবে চট্টগ্রামের কালুরঘাট রেল সেতু
- ‘মান বজায় রেখে বর্জ্য পরিশোধনে প্রস্তুত ট্যানারির সিইটিপি’
- পাঁচ দিনেই পাঁচ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
- ডিজিটাল ডিভাইস হবে দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য :প্রধানমন্ত্রী
- বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে আলোকসজ্জা না করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- নারী-পুরুষের মধ্যে কার চুলকানি বেশি?
- গরু পালন করে স্বাবলম্বী চর ধলেশ্বরীর ২ শতাধিক পরিবার
- ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ডিলিট করবেন যেভাবে
- ধর্ম শিক্ষা বাদ দেওয়ার সুযোগ নেই: শিক্ষামন্ত্রী
- ঈদের আগে রেমিট্যান্সে জোয়ার, ৫ দিনে এলো ৫০০০ কোটিরও বেশি
- আয়ুষ্মানের নায়িকা হয়ে বলিউডে সামান্থা
- হার মানলো বৃষ্টিও, ত্রিপল মাথায় দিয়ে বরযাত্রী হাজির বিয়েতে!
- কোরবানির চামড়া কী করবেন?
- দেখব ইংল্যান্ডের এই ‘ব্যাজবল’ ক্রিকেট কতদিন স্থায়ী হয়: স্মিথ
- জেলের জালে ৩১ কেজির বাগাড়
- আক্কেলপুরে জমে উঠেছে পশুর হাট
- জয়পুরহাটে ০২ কেজি গাঁজাসহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- পাঁচবিবিতে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধির নিমিত্তে আলোচনা
- পাঁচবিবিতে গ্রাম পুলিশদের মাঝে পোশাক ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি বিতরণ
- জয়পুরহাটে ৮৫ হাজার ৬শ ৯৭ পরিবার পাচ্ছে ভিজিএফ সহায়তা
- সহজেই টিকিট পাচ্ছেন কমিউটার ট্রেনের যাত্রীরা
- মোংলা বন্দরে মেট্রোরেলের দশম চালান
- বেলজিয়ামের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে রাষ্ট্রদূতকে রাষ্ট্রপতির নির্দেশ
- এবার বায়তুল মোকাররমে ঈদের ৫ জামাত
- ২৭১৬ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্তির ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর
- পরিত্যক্ত ইটভাটায় বিশ্বখ্যাত আম চাষ করে সাংবাদিক হেলালের চমক
- ঐতিহ্যবাহী পাঁচবিবির গরুর হাট জমে উঠেছে
- ছাগলের ওজন ৮৬ কেজি, দাম হাঁকাচ্ছেন ৮৫ হাজার
- পৌনে ৩ কেজির এক ইলিশ ৮ হাজার টাকায় বিক্রি!
- ৭শ’ টাকার খাবার খাওয়া পাগলা রাজার দাম ১৫ লাখ
- নাটোরে গরু মহিষের সৌখিন খামার গড়ে সফল হয়েছেন রেকাত আলী
- ভদ্রবাবু-দুষ্টুবাবুর দাম ২৫ লাখ
- দুইশ কেজির মাছ ভেবে তুলতে পারেনি, ডুবুরি এনে দেখলেন ৬শ গ্রাম
- মেহেরপুরে কচুর লতি চাষে ভাগ্য বদল চাষিদের
- মরুভূমির খেজুর এখন নাটোরে
- জয়পুরহাটে দেশি গরুর আধিক্য, কমেছে ভারতীয় গরুর চাহিদা
- কাঁপাবে হাট, নেই রাগ
- বেনাপোলের লোকালয়ে মেছো বাঘ
- ইন্টারনেটে সার্চে পদ্মা সেতু নিয়ে মানুষের যত আগ্রহ
- পদ্মায় ধরা পড়েছে ১৩ কেজির বোয়াল, দাম ১৬ হাজার টাকা!
- সাড়ে ৫ ঘণ্টায় ট্রেনের ৫৭ হাজারের বেশি টিকিট বিক্রি
- এক বাঘাইড় ৪৭ কেজি, বিক্রি ৫৬ হাজারে
- এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
- অসময়ের তরমুজ চাষে সফল হবিগঞ্জের সানু মিয়া!
- ৩০ মণের ‘ভিক্টর’, কাড়ছে নজর
